কসাইয়ের দোকান : আহমেদ ফিরোজ
কসাইয়ের দোকান আহমেদ ফিরোজ অল্পবয়স্ক বলদের মাথাটি দূরত্ব বজায় রেখে অন্ধ চোখে হা করে দেখছে ছালতোলা মাংস ও মার্বেল পাথরের মাঝখানে উদযাপিত বিশ্রামের ডাকিনী দিবস। হোর্হের চোখে এ-কর্ম বেশ্যাবাড়ির চেয়ে ঘৃণ্যতর রাস্তার পাশে সদর্পে নিজেকে জাহির করছে গোশতের বাজার একখ- অপমান যেন! হোর্হে বলছে, অন্যেরা মরে টরে গেছে, কিন্তু সে তো অতীতের কথা যে অতীত মৃত্যুর জন্যে অতিশয় অনুকূল কাল ছিল। আমার বিশ্বাস স্থির, এই তো যা কিছু আর কিছুই হবে না দেখা, হবে না নতুন কিছু করা; আমার বিশ্বাস আমার সকল দিন ও রাত তাদের দারিদ্র্য ও সমৃদ্ধিসমেত ঈশ্বর ও মানুষের তাবৎ দারিদ্র্য ও সমৃদ্ধির মতো, বেশি নয়, আবার কমও নয়। হোর্হে, একটু একটুRead More →